TASIN RAIAN In an era of international trade and finance, a powerful currency is a must if one country or a group of countries wants to dominate the global economy. But turning one’s local currency into a global hegemony of reserve currency isn’t a piece of cake. It needs precise planning both economically and politically. The US has done exactly that with the dollar and made a strong grip in its position as a global superpower. The system in which the USA made dollar a global currency is more or less an open secret among economists. It is based on a fixed-payments system between the US dollar and oil. It gives the US a huge advantage because oil is the primary source of power generation. This system is informally known as the petrodollar.
0 Comments
রিয়াদুস সালেহীন জাওয়াদ এই মুহূর্তে সারা বিশ্বের সকল সরকারের সামনে ভাবনার বিষয় দুইটিঃ নিজ দেশে করোনাভাইরাস পরিস্থিতি সামাল দেয়া এবং নিজেদের অর্থনীতিকে একটি অবশ্যম্ভাবী মন্দার জন্য প্রস্তুত করা। মন্দার প্রস্তুতি হিসেবে অনেক সরকারই বিভিন্ন কৌশল গ্রহণ করা শুরু করেছেন, জার্মানির অর্থমন্ত্রী ঘোষণা দিয়েছেন সরকারি ব্যয় কমানোর, যুক্তরাজ্যের মন্ত্রীও ইঙ্গিত করেছেন সেই দিকেই। যদিও এই ব্যয় সংকোচনের ফলাফল কী হবে সেটি এখনই বলা সম্ভব নয়, তবুও এর আগেরবারের উদাহরণ থেকে আমরা বেশ গুরুত্বপূর্ণ একটা শিক্ষা পেতে পারিঃ নব্যউদারবাদী নীতি কোনোভাবেই একটি জাতিকে একটি অতিমারীর সাথে লড়াই করবার জন্য তৈরী করতে পারে না।
মাসরুর আবদুল্লাহ ও রাফিদ ইশতিয়াক কোভিড-১৯ বা করোনা সংকটে যখন সারাবিশ্ব নাকাল তখনই বিশ্লেষকদের মনে উঁকি দিচ্ছে যে আগামী পৃথিবীর নেতৃত্বভার কি তবে এবার চীনের হাতে যাচ্ছে? করোনা ভাইরাসের উৎপত্তি চীনের হুবেই প্রদেশের উহান শহরে হলেও বেশ দ্রুতই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে চীন। সারাবিশ্বের বড় বড় দেশগুলো যখন লকডাউনে আছে, তখন চীন সাফল্যের সাথে লকডাউন উঠিয়ে নিয়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসছে। যেখানে বিশ্ব মোড়ল যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তুতি কিংবা সংকট মোকাবেলার সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে, সেখানে চীনের সংকট থেকে উত্তরণ এবং আক্রান্ত দেশগুলোকে সাহায্য করা ও বাণিজ্যের তালে তালে পুরো পৃথিবী দাপিয়ে বেড়ানো কি সেই "সুয়েজ মুহূর্তের" কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে, যখন নীরবে নিভৃতে যুক্তরাজ্যের থেকে বিশ্ব নেতৃত্ব হাতে তুলে নিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র ? আসুন দেখি বিশ্ব নেতৃত্বভার কেন চীনের হাতে আসতে পারে তার পেছনে সম্ভাব্য ৮টি কারণ-
সাদিক মাহবুব ইসলাম দেশে বর্তমানে চলছে করোনা মহামারী। এই মহামারী থেকে বাঁচাতে সরকার সারাদেশে জনসমাগম বন্ধ করে দিয়েছে। ফলে যারা দিন আনে দিন খায়, যাদের বাধা-ধরা বেতন নেই, যারা সমাজের অন্ত্যজ শ্রেণির মানুষ,তাদের দিন গুজরান হয়ে গেছে কষ্টকর। এইসব মানুষদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের কিছু শিক্ষার্থী।
মার্চ মাসের ২২ তারিখ থেকে তারা কাজ শুরু করেন। প্রথম অবস্থায় তাদের পরিকল্পনা ছিল,স্বল্প পরিসরে নিজেদের অর্থায়নে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিবেন। ৫০-৬০ জনের মত মানুষকে তিনদিন চলার মত নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী দেয়ার মাধ্যমেই কাজ শুরু করেন তারা। কাজ শুরু করার পর তারা লক্ষ্য করলেন,আশাতীত সহায়তা পাচ্ছেন তারা, সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিচ্ছেন সবাই। তখন পরিকল্পনা করা হলো,একটা নির্দিষ্ট প্ল্যাটফর্মে রূপদান করা হবে এই প্রচেষ্টাকে। তখন জন্ম নিল পাশে আছি ইনিশিয়েটিভ। ইনজামামুল হক খান আলভীজম্মু ও কাশ্মীরের জন্ম হয়েছিল ১৮৪৬ সালে প্রথম ইঙ্গ-শিখ যুদ্ধের পর । হেনরি লরেন্সের পরামর্শে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির লর্ড হার্ডিঞ্জ কাশ্মীর উপত্যকাকে তাঁদের মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে সংযুক্ত করেন। ইঙ্গ-শিখ যুদ্ধের সময় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিকে বিশাল আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়। সেই ক্ষয় ক্ষতি পুনরুদ্ধার করতে অমৃতসর চুক্তি অনুসারে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাশ্মীরকে জম্মুর দোগড়া শাসকদের কাছে বিক্রি করা হয় । তখন থেকে শুরু করে অর্থাৎ ১৮৪৬ থেকে ১৯৪৭ পর্যন্ত জম্মু ও কাশ্মীর মহারাজা দ্বারা শাসিত একটি দেশীয় রাজ্য ছিল । চুক্তি অনুসারে এই রাজ্যের বিস্তার ছিল সিন্ধু নদের পশ্চিম দিক থেকে রাভি নদীর পূর্ব দিক পর্যন্ত এবং আয়তন ছিল প্রায় ৮০৯০০ বর্গ মাইল (২১০০০০ বর্গ কিমি) । পরবর্তী কালে হুনযা,নাগার এবং গিলগিট এই রাজ্যের সাথে সংযুক্ত হয় ।
|
Send your articles to: |