ECONOMICS STUDY CENTER, UNIVERSITY OF DHAKA
  • Home
  • About
  • Announcement
  • ESC BLOG
  • Publications
  • ESC Research Portal
  • News and Events
  • Book Archive
  • 3rd Bangladesh Economics Summit
  • 4th Bangladesh Economics Summit
  • 5th Bangladesh Economics Summit, 2024
  • Research
  • Executive Committee
  • Digital Library
  • ESC Hall of Fame
  • Monthly Digest
  • Fairwork Pledge Supporter
  • Contact

ভাষা আন্দোলনের তাত্ত্বিক কাঠামোঃ কীভাবে আমরা বাংলা ভাষার অধিকার পেলাম

2/14/2019

0 Comments

 
সাফা তাসনিম, সামিহা ইসলাম, নিশাত তাসনিম আনিকা, ফারহানা আকতার, অভীক রেহমান, ওমর রাদ চৌধুরী
Picture
ভাষা আন্দোলন এ দেশের সমগ্র জাতির মুক্তি আন্দোলনের সূতিকাগার। এটিকে একটি ‘ক্ষুদ্র গণ্ডির’সাংস্কৃতিক ঘটনা হিসেবে কখনো কখনো বিবেচনা করা হলেও মূলত পাকিস্তানি রাষ্ট্রনীতির মাধ্যমে বাঙালি জাতিকে শোষণ ও দাবিয়ে রাখার প্রচেষ্টার জোরালো প্রতিবাদ করার মাধ্যম হিসেবে ভাষাকে বেছে নেয়া হয়। তবে এটি অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে যে, ভাষা আন্দোলনকে সুস্পষ্টভাবে বোঝার জন্য এই সারসংক্ষেপ যথেষ্ট নয়। এটি শুধু একটি সাধারণ ধারণা দিতে পারে মাত্র।  
  • সমাজবিজ্ঞানী এন্টনী গিডিনস এর মতে, একটি সমাজে অর্থনৈতিক বিকাশ লাভ হলে ব্যক্তির আদিম আবেগ বা প্রাইমর্ডিয়াল সেন্টিমেন্ট -এ আঘাত লাগে। সে ব্যক্তিকেন্দ্রিক হয়ে পড়ে। তখন মানুষ একটি ভাষা বা বড় একটি জাতীয় সম্প্রদায়ের সদস্য হিসেবে নিরাপত্তা খোঁজে। তাই ভাষার উপর যেকোনো আঘাত এলে মানুষ স্বভাবসুলভ বিদ্রোহ করে।
  • পরস্পরের সাথে যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে উৎপাদন প্রক্রিয়ায় ভাষা সরাসরিভাবে জড়িত। ভাষার উপর আঘাত এলে উৎপাদন প্রক্রিয়ায় বিঘ্ন ঘটে। তখন মানুষ সংগ্রামে নামে নিজের অস্তিত্ব কে সুদৃঢ় করতে।
  • জাতীয় সংগ্রামের মূল লক্ষ্য হলো সাম্রাজ্যবাদ সরকারের পতন ও রাষ্ট্রক্ষমতা দখল। তাদের ওপরেই নির্ভর করে তারা অন্য সকল শ্রেণীর মানুষের ওপর কীভাবে কর্তৃত্ব করতে চায়।
  • ঔপনিবেশিক শক্তির কাছে দেশ পরাধীন থাকলে, সকল শ্রেণির মানুষের জন্যই তখন জাতীয় সংগ্রাম অত্যন্ত মূল্যবান হয়ে পড়ে।
  • ভাষা আন্দোলনের অন্যতম মূল কারণ জাতীয়তাবাদ। জাতীয়তাবাদ অনেকটা শ্রেণিসংগ্রাম ভিত্তিক। ঔপনিবেশিক সমাজে সাম্রাজ্যবাদীদের দালাল দেশীয় শোষক এবং বুর্জোয়া শ্রেণির বিরুদ্ধে পশ্চাৎপদ সমাজের শোষিত মানুষের সংগ্রামই শ্রেণিসংগ্রাম এর অন্তর্ভুক্ত।


ঔপনিবেশিক শক্তির দেশীয় সহযোগীরাই কৃষক, শ্রমিকসহ বিভিন্ন শ্রেণির উপর শোষণ, নির্যাতন চালায় তা খুবই স্পষ্ট। এই আঞ্চলিক নির্যাতন জনসাধারণকে আরও ঐক্যবদ্ধ করে এবং এই শোষণ এর প্রতিবাদ করে সকলে একসাথে।ভাষা আন্দোলনের শ্রেণী ভিত্তি এবং রাজনৈতিক প্রবণতাসমূহের ওপর একটি সংক্ষিপ্ত আলোচনা এখানে উপস্থাপিত হয়েছে--
  • ১৮৭০ সালের আগে শিক্ষিত বাঙালির মুসলিমরা ফার্সির মোহে মোহগ্রস্ত ছিল এবং তাদের মধ্যে বাংলা চর্চা ছিল অত্যন্ত সীমিত। ১৯০৩ সালেও নবনূর পত্রিকায় বাংলা সম্পর্কে যে বৈরী বক্তব্য তুলে ধরা হয় তা নিম্নরূপ -
‘বাংলা ভাষা হিন্দুগণ এর ভাষা। সুতরাং হিন্দুগণই যে বঙ্গসাহিত্য চর্চায় অগ্রণী ও প্রধান হইবেন ইহা কিছু অস্বাভাবিক নহে’।
কিন্ত এই বক্তব্য দৃঢ়তার সাথে প্রত্যাখ্যাত হয়েছে বাঙালি মধ্যবিত্ত শ্রেণীর আবির্ভাবের সাথে।
  • ভারতবর্ষের মুসলিম শিল্পপতিদের ভাষা ছিল উর্দু। পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠীর ভাষা ছিল উর্দু। তাই পূর্ব পশ্চিম কোন অংশেই অধিকাংশ জনগণের ভাষা না হওয়া সত্ত্বেও ইংরেজ বিদায় ও পাকিস্তান রাষ্ট্র সৃষ্টির প্রাক্বালেই পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা হিসেবে উর্দু প্রস্তাবিত হয়।
  • বাঙালী মুসলমান নিজেকে যতটা বাঙালী ভাবতো তার চেয়ে বেশি ভাবতো মুসলিম। অগ্রসর হিন্দু মধ্যবিত্তের সাথে প্রতিযোগিতার প্রতিক্রিয়া ও উর্দুভাষী নবাব ও অভিজাতদের প্রভাবে অনেকেই মনে করতেন বাংলা তাদের মাতৃভাষা হলেও জাতীয় ভাষা নয়। কিন্ত আরেকটি পক্ষ ছিল বাংলাকে জাতীয় ভাষার মর্যাদা দানের পক্ষপাতি।
  • ১৯১৮ সালে আবদুল করিম সাহিত্যবিশারদ ‘আল এছলাম’ এ লিখেন, মাতৃভাষাকে জাতীয় ভাষার স্থলে বরণ ব্যতীত কোন জাতি কখনো উন্নতির সোপানে আরোহণ করিতে পারেনা। একশো বছর পরও আজ আধুনিক ইউরোপ কিংবা এশিয়ার চীন,জাপান বা কোরিয়ার দিকে তাকালেই তার এই উক্তির প্রাসঙ্গিকতা প্রমাণ হয়।
  • দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে যখন পাকিস্তান প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে তখন থেকেই রাষ্ট্রভাষা প্রশ্নে বিতর্ক ছিল। ভাষা বিতর্ক নিছক সাংস্কৃতিক সমস্যা নয় বরং এর সাথে পূর্ব বঙ্গবাসীর অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সমস্যাও যে জড়িত সে বিষয়ে বাঙালি মুসলিম মধ্যবিত্ত বুদ্ধিজীবীরা সচেতন ছিলেন।
  • পূর্ব পকিস্তানে কাগজ তৈরী হতো চার পয়সা খরচে। সেই কাগজ পশ্চিমে আট পয়সায় আর খোদ পূর্বে ১২ পয়সায় বিক্রি হতো। পাকিস্তানী রাষ্ট্রনীতির মাধ্যমে বাঙালি জাতিকে দাবিয়ে রাখার মাধ্যম হিসেবেই অন্য প্রতিটি ক্ষেত্রের মতই বাঙালির ভাষাকেও বেছে নেয়া হয়, পরিকল্পনা ছিল বাঙালি জাতিকে স্বকীয়তাবিহীন হীনমন্য এক গোলাম জাতিতে পরিণত করার।
  •  ১৯৪৮ সালে পাবলিক সার্ভিস কমিশনের পরীক্ষা থেকে বাংলা বাদ দিয়ে উর্দুকে নির্বাচন সরকারী চাকরিতে বাঙালিদের প্রবেশের পথ প্রায় রুদ্ধ করার চেষ্টা করা হয়। জনাব আবদুল হক ভবিষ্যদ্বাণী করেন যে, উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার সঙ্গে সঙ্গে পূর্ব পাকিস্তানের পাঁচ কোটি লোক সরকারী চাকুরির অনুপুযুক্ত হয়ে  পড়বে।

Picture
উৎস: বিআইডিএস এর “ভাষা আন্দোলনের আর্থ সামাজিক পটভূমি” শীর্ষক গবেষণার অধীনে ১২৩ জন ভাষা সৈনিক এর মতামতের জরিপল্পব্ধ তথ্য
​প্রদত্ত তথ্যে ৭০ শতাংশই জানিয়েছেন ,তারা তখনই সচেতন ছিলেন যে উর্দু রাষ্ট্রভাষা হলে তারা ক্ষতিগ্রস্থ হবেন। ১৯৪৮-১৯৫২ কালপর্বে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানবাসী বাঙালিদের ওপর কেন্দ্রের তরফ থেকে নানান আঞ্চলিক বৈষম্য,শোষণ ও নির্যাতনমূলক পদক্ষেপ চাপিয়ে দেয়া হচ্ছিলো এবং গভর্নর মোনায়েম খান প্রভৃতি সুবিধাবাদী দালাল ব্যতীত পূর্ব পাকিস্তানের রাজনীতিবিদদের একটি বড় অংশ এ ব্যপারে সচেতন ছিলেন।
Picture
ডঃ মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
  • তমদ্দুন মজলিশ, ইসলামী ভ্রাতৃসংঘের মত ইসলামপন্থী সংগঠন ও মোহাম্মদ ইয়াকুব আলী, মাওলানা আকরাম খাঁ, ডঃ মুহম্মদ শহীদুল্লাহ, ডঃ মুহম্মদ এনামুল হক প্রমুখ বাঙালী মুসলমান প্রতিনিধি বাংলা ভাষাকে পূর্ব পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে ছিলেন উচ্চকন্ঠ। 
Picture
ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত
  • ভারত স্বাধীনতা আন্দোলনের কর্মী কুমিল্লার ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ১৯৪৮ সালের ২৫ আগস্ট পাকিস্তান গণপরিষদে অধিবেশনের সকল কার্যবিবরণী ইংরেজি ও উর্দুর পাশাপাশি বাংলাতেও রাখার দাবি উত্থাপন করেন। তিনি বলেন, পাকিস্তানে পূর্ব পাকিস্তানের জনসংখ্যাই বেশি এবং তারা বাঙালি, সেহেতু অবশ্যই বাংলাকে পূর্ব পাকিস্তানের সকল কার্যাবলীর জন্য ব্যবহার করা উচিত এবং পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া উচিত। কিন্তু লিয়াকত আলী খান সাম্প্রদায়িক বক্তব্যের ভিত্তিতে এই দাবী নাকচ করে দেন।

ভাষা আন্দোলনের রাজনৈতিক প্রবণতাগুলোকে বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় ভাষা আন্দোলনে কৃষক ও শ্রমিক শ্রেণী এবং প্রগতিশীল মধ্যবিত্ত সকলেই অংশ নিয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এবং ইকোনমিক্স স্টাডি সেন্টারের মডারেটর এম এম আকাশ ভাষা আন্দোলনে সক্রিয় ৩টি রাজনৈতিক চিন্তাধারাকে চিহ্নিত করেছেন:
১। ইসলামী সাম্যবাদী চিন্তাধারা;
২। পাশ্চাত্য উদারনৈতিক বুর্জোয়া গণতান্ত্রিক চিন্তাধারা;
৩। বিপ্লবী সমাজতান্ত্রিক চিন্তাধারা। 

Picture
অধ্যাপক এম এম আকাশ
​ভাষা আন্দোলনকে পর্যালোচনা করার জন্য এর শ্রেণী বিশ্লেষণ করা অত্যন্ত জরুরী। অধ্যাপক আকাশ তাঁর গবেষণায় দেখিয়েছেন বিভাগপূর্ব মুসলমান মধ্যবিত্ত বৃহত্তর শত্রু হিসেবে বিবেচিত ‘হিন্দু মধ্যবিত্ত-উচ্চবিত্ত’-এর বিরুদ্ধে একত্রিত হলেও মুসলমান অবাঙালী বনাম বাঙালী মুসলমানের দ্বন্দ্ব, বাঙালী অভিজাত বনাম বাঙালী কৃষকের দ্বন্দ্ব, ঔপনিবেশিক-সামন্তবাদী পশ্চাৎপদতা বনাম আধুনিক উদারনীতিবাদের দ্বন্দ্ব পরবর্তীতে অতিক্রম করতে পারেনি। ঐতিহাসিক ও দ্বান্দ্বিক বস্তুবাদের সূত্র অনুসরণ করেই এই দ্বন্দ্বগুলো পাকিস্তান সৃষ্টির সাথে সাথে আরো বিকশিত হয়েছে; পাকিস্তানের প্রাথমিক ঐক্য শ্রেণীস্বার্থের অনিবার্য গতিশক্তির সামনে বিপর্যস্ত হয়েছে। ভাষার প্রশ্নটির সাথে সরাসরি অর্থনৈতিক বৈষম্য এবং শোষণ জড়িত। পাকিস্তান সৃষ্টির পর থেকেই পূর্ব এবং পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যে অর্থনৈতিক বৈষম্য তৈরী হতে থাকে। উর্দু পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা হলে এমনিতেই অবহেলিত বাঙালী জনগোষ্ঠীর রাষ্ট্রীয় পরিসরে সুযোগ ও অধিকার কমে যাবে, বিদ্যমান বৈষম্য আরো সুপ্রতিষ্ঠিত হবে, সেটি বুঝতে তৎকালীন প্রগতিশীল রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের অসুবিধে হয়নি। সাধারণ জনগণও এটি উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন। ফলে ভাষা আন্দোলন ছিলো একটি পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ শ্রেণীদ্বন্দ্বের একটি অনিবার্য ফল যার শেকড় ছিলো বৃহত্তর আর্থ-সামাজিক বৈষম্যের প্রেক্ষাপটে।  
Picture

সাফা তাসনিম

​অর্থহীন কথোপকথন থেকে আগ্রহ সরিয়ে অর্থনীতির দিকে আগ্রহ আনার প্রাণপন চেষ্টা করছি।

Picture

সামিহা ইসলাম

ফাঁকা রাস্তায় রিকশায় যেতে যেতে প্রায়ই গুনগুন করি আর মানুষ হিসাবে আমি ঠিক কতটুক র‍্যাশনাল চিন্তা করি।

Picture

নিশাত তাসনিম আনিকা

বিড়াল গোত্রের প্রাণী। বিড়ালের মত থাকি। বিড়ালের মত ঘুমাই। প্রিয় কাজ ঘুমানো। মানুষ জাতি থেকে নিরাপদ দূরত্বে অবস্থান করি।

Picture

ফারহানা আকতার

ছোটবেলা থেকেই পড়তে এবং লিখতে ভালবাসি, যদিও অলসতা বাধা হয়ে দাঁড়ায় সবসময়। না লিখলে তেমন আফসোস হয়না, কিন্ত পড়তে চাই পৃথিবীর সেরা বইগুলো সব।

Picture

অভীক রেহমান

চিলেকোঠার সেপাই গোত্রীয় প্রাণী। একেবারেই অকর্মণ্য, টুকটাক কলম চালাতে পারি দেখে এখনও দুবেলা দুমুঠো খেয়ে বেঁচে পরে আছি আর কি। ​

Picture

ওমর রাদ চৌধুরী

শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

তথ্যসূত্র

১। ভাষা আন্দোলন: পরিপ্রেক্ষিত ও বিচার, আতিউর রহমান ও লেনিন আজাদ
২। ভাষা আন্দোলন: অর্থনৈতিক পটভূমি, আতিউর রহমান ও লেনিন আজাদ
৩। ভাষা আন্দোলন: শ্রেণীভিত্তি ও রাজনৈতিক প্রবণতাসমূহ, এম এম আকাশ
0 Comments



Leave a Reply.

    ​

    Archives

    February 2025
    December 2024
    March 2023
    January 2023
    November 2022
    October 2022
    August 2022
    July 2022
    June 2022
    May 2022
    April 2022
    March 2022
    February 2022
    January 2022
    November 2021
    October 2021
    September 2021
    August 2021
    July 2021
    June 2021
    May 2021
    April 2021
    March 2021
    February 2021
    January 2021
    December 2020
    November 2020
    October 2020
    July 2020
    June 2020
    May 2020
    April 2020
    March 2020
    February 2020
    January 2020
    December 2019
    November 2019
    October 2019
    September 2019
    August 2019
    July 2019
    June 2019
    May 2019
    April 2019
    March 2019
    February 2019
    January 2019
    December 2018
    November 2018
    October 2018
    September 2018
    August 2018
    July 2018
    June 2018
    April 2018
    March 2018
    August 2016

    Send your articles to:
    [email protected]
Powered by Create your own unique website with customizable templates.
  • Home
  • About
  • Announcement
  • ESC BLOG
  • Publications
  • ESC Research Portal
  • News and Events
  • Book Archive
  • 3rd Bangladesh Economics Summit
  • 4th Bangladesh Economics Summit
  • 5th Bangladesh Economics Summit, 2024
  • Research
  • Executive Committee
  • Digital Library
  • ESC Hall of Fame
  • Monthly Digest
  • Fairwork Pledge Supporter
  • Contact