আসিফ আফতাব সেজান, নাজমুল আলম অর্নব ডিজাইন: মো: হাসিন ইসরাক বাংলাদেশের শেয়ারবাজারের মুখ্য সূচক ডিএসইএক্স ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের শুরু থেকে প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে ক্রমাগত নিম্নগামী। দেশের অস্থিতিশীল শেয়ার মার্কেটের বিভিন্ন সূচকের নিম্নগামিতার এ উদাহরণ আজ নতুন নয়। ২০২২ সাল জুড়েই বাংলাদেশের স্টক মার্কেটের প্রধান সূচকগুলোর বেশিরভাগেরই অবনতি ঘটে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের দরুন সৃষ্ট বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক সংকটের বিরুপ প্রভাব বাংলাদেশের শেয়ারবাজারেও দেখা যায়।পাশাপাশি বিরুপ অর্থনৈতিক পরিস্থিতির মধ্যে টার্নওভারও হ্রাস পায়। এমতাবস্থায় ভবিষ্যতে শেয়ার বাজারের সামগ্রিক পথযাত্রা কেমন হবে তা নিয়ে অনেকেই সন্দিহান। এই ব্লগটিতে আমরা চেষ্টা করেছি বাংলাদেশের শেয়ার বাজারের ত্রুটি ও ব্যর্থতাগুলো বিশ্লেষণ করে ভবিষ্যতের নানা সম্ভাবনার দিক তুলে ধরার জন্য। কেন বাংলাদেশি কোম্পানিগুলো শেয়ার মার্কেটে নিবন্ধন করতে অনিচ্ছুক? বাংলাদেশে শেয়ারমার্কেটে সাম্প্রতিক সময়ে দেখা যাচ্ছে বড় বড় কোম্পনি গুলো নিবন্ধন করতে অনিচ্ছুক। এর মূল কারণে হিসবে চিহ্নিত হয়েছে অনেক কোম্পানি তাদের মূলধন জোগাড়ের জন্য স্টক মার্কেটের তালিকাভুক্ত করে না। এছাড়াও ২০০৯ এর পর থেকে শেয়ার বাজারের হঠাৎ উত্থান পতন, কোভিড-১৯ এবং সর্বশেষ ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ এর প্রভাব শেয়ার বাজার কে করেছে অস্থিতিশীল। বাংলাদেশের শেয়ারবাজারের অভ্যন্তরীন সমস্যা গুলো নিয়ে পর্যালোচনা করলে দেখা যায়শেষ দশ বছরে শেয়ার বাজারের অস্থিরতায় পুঁজি হারিয়েছে অনেকেই। ব্যক্তি পর্যায় থেকে শুরু করে কোম্পানি পর্যায় পর্যন্ত অনেকেই পুঁজি হারিয়েছে। শেয়ার বাজার সম্পর্কে বেশির ভাগ মানুষের এই ধারণা কম থাকা এবং ঝুঁকি না নেওয়ার মানসিকতা শেয়ার বাজারের কাঠামো নষ্ট করেছে। বেশির ভাগ বিনিয়োগকারী দীর্ঘমেয়াদী চিন্তাভাবনা করেন না। ফলশ্রুতিতে ২০১৩ সালের পর শেয়ারবাজার সেভাবে চাঙা হয়নি। শেয়ার বাজার বিশ্লেষক ঢাবি অধ্যাপক পল্লবী সিদ্দিকী এই বিষয়ে বলেন," ইনভেস্টমেন্ট করতে গেলে রিস্ক একটা কমন ফ্যাক্টর। দরপতনের কারণে কী ধরণের ঝুকি হতে পারে সেটি অনেকে বিবেচনা করে না। তারা শুধু লাভ টাই দেখে"। এছাড়াও শেয়ারবাজারের গুজব একটি বড় প্রভাবক হিসেবে কাজ করে। শেয়ারবাজারের ঘন ঘন অস্থিরতার পিছে অনেকাংশে দায়ী নানা ধরণের গুজব ও ভুল তথ্য। বাংলাদেশের শেয়ার মার্কেটের অভ্যন্তরীণ সমস্যাগুলো কী কী? বাংলাদেশের শেয়ার মার্কেট বিভিন্ন সূচকে পিছিয়ে আছে। শেয়ার বাজারের সূচকগুলোতে পিছিয়ে থাকার জন্য অনেক সময়ে বাজেট কে দায়ী করা হয়। ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটে কোম্পানি গুলোর কর্পোরেট কর কমানোর যে প্রস্তাব রাখা হয়েছিল তার সুফল শেয়ারবাজারের এক-তৃতীয়াংশ কোম্পানি পাবে না বলে ধারণা করা হচ্ছে। বাজারসংশ্লিষ্টরা বলেছেন, এই বছর বাজেট কে ঘিরে অনেক প্রত্যাশা থাকলেও সেগুলোর কিছুই পূরণ হয়নি। আমরা কেন শেয়ার মার্কেটের বিভিন্ন সূচকে পিছিয়ে আছি? সব সময় বাজেটে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের অন্যতম প্রত্যাশা থাকে করমুক্ত লভ্যাংশের আয়ের সীমা বাড়ানো। এছাড়াও থাকে স্টক এক্সচেঞ্জগুলোর পক্ষ থেকে লেনদেন এর উপর ধার্য উৎসে কর কমানো। চট্রগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের পক্ষ থেকে বার বার কালো টাকা সাদা করার সুযোগ চাওয়া হলেও এসব দাবির কোনটি এখনো পূর্ণ হয়নি বলে শেয়ারবাজারের সূচক সমুহ এখনো সেভাবে বাড়ছে না।শেয়ারবাজারের ছোট ছোট কোম্পানি যেমন ব্যাংক, বিমা,মুঠোফোন ও সিগারেট প্রস্তুতকারক কোম্পানিগুলোর ক্ষেত্রে করপোরেট কর কমানো হচ্ছেনা বলে সেই প্রভাবগুলো সূচক এর উপর ও পড়ছে। বাংলাদেশের শেয়ার মার্কেট কেন ক্রমাগত অনিশ্চয়তার মুখোমুখি হচ্ছে? টানা পতনের মধ্যে শেয়ার বাজার ঊর্ধ্বমুখী রাখতে বড় ভূমিকা রেখেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) থেকে প্রতিটি সিকিউরিটিজের ফ্লোর প্রাইস (দাম কমার সর্বনিম্ন সীমা) বেঁধে দেওয়া এবং পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগ হিসাবের ক্ষেত্রে বাজার মূল্যের বদলে ক্রয়মূল্য বিবেচনায় নিতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের দেওয়া সম্মতি।এ বছরের জুলাই মাসে ফ্লোর প্রাইস বেঁধে দেওয়ার পর উন্নতি হয়েছে শেয়ার বাজারের।এই সীমা অনুযায়ী, কোন শেয়ারের দাম সর্বোচ্চ দুই শতাংশ কমানো যাবে এবং বাড়ানো যাবে ১০ শতাংশ পর্যন্ত।গুজবের কারণে শেয়ার বাজারে সৃষ্ট অস্থিরতা থেকে উত্তরণের জন্য এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীরা যাতে তাদের শেয়ার কম দামে বিক্রি করে দিয়ে অন্য কারও লাভের সুযোগ সৃষ্টি না করে,সেজন্যই শেয়ারের মূল্য পতনের নতুন সীমা ঠিক করে দেয়া হয়।গত জুলাইয়ের শেষের দিকে,বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতার মধ্যে স্টক মার্কেটের সূচকগুলোর অবাধ পতন রোধ করতে প্রতিটি স্টকের ফ্লোর প্রাইস নির্ধারণ করে। ডিএসই তথ্যমতে,বাজারের টার্নওভার প্রায় ৩৫ শতাংশ কমে ৯৬০ কোটি টাকা হয়েছে। স্টক মার্কেট বিশ্লেষকরা টার্নওভার হ্রাসের জন্য ফ্লোর প্রাইসকে দায়ী করেন। এখন পর্যন্ত গৃহীত পদক্ষেপগুলো কতটা সফল? এদিকে শেয়ার বাজারের প্রতি মানুষের আস্থা বাড়াতে উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগসীমা বা এক্সপোজার লিমিট নির্ধারণ করা হয়েছে শেয়ারের ক্রয়মূল্যের ভিত্তিতে। পূর্বে ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগসীমা গণনা করা হতো ক্রয়মূল্য অথবা বাজারমূল্যের মধ্যে যেটি বেশি, সেটি ধরে। এই পদ্ধতিতে গণনা করা ব্যাংকের দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বাধা হিসেবে দেখা হয়।ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগসীমা বাজারমূল্যের বদলে ক্রয়মূল্যের ভিত্তিতে নির্ধারণের ফলে পুঁজিবাজারে ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগ আরও বাড়বে।ব্যাংকগুলো বন্ডে বিশাল আকার বিনিয়োগ করেছে।এতোদিন বন্ডের বিনিয়োগ ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগ সীমার মধ্যে গণনা করায় পুঁজিবাজারে তাদের বিনিয়োগ কমে গিয়েছিল। এখন বন্ডের বিনিয়োগ তাদের বিনিয়োগ সীমারা বাইরে রাখায় পুঁজিবাজারে নতুন করে বিনিয়োগের বড় সুযোগ তৈরি হয়েছে।বাংলাদেশ ব্যাংকের এই গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তের কারণে শেয়ার বাজার চাঙা হয়ে উঠে।দীর্ঘদিন ধরে শেয়ার বাজারে যেসব নিষ্ক্রিয় বিনিয়োগকারী ছিলেন, তারা আবারও সক্রিয় হতে শুরু করে।এতে শেয়ারের মূল্যবৃদ্ধির পাশাপাশি লেনদেনের পরিমাণও বৃদ্ধি পায়। ২০২২ এর আরেকটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা ছিল সেকেন্ডারি মার্কেটে ট্রেজারি বন্ডগুলোকে লেনদেনযোগ্য করার পদক্ষেপ। এর ফলে ৩,১৬,৮০৮ কোটি টাকার বাজার মূলধনের ২৫০ টি ট্রেজারি বন্ড বিনিয়োগকারীদের জন্য নতুন পণ্য হয়ে উঠেছে। ২০২১ সালে এসএমই বোর্ডের তালিকাভুক্ত কোম্পানির সংখ্যা ছিল ৬টি এবং পরবর্তীতে ২০২২ সালে যা ১৫-এ উন্নীত হয়েছে।এ বছর ডিএসইর মূল পর্ষদে তালিকাভুক্ত ছয়টি কোম্পানি ৭১৩ কোটি টাকা তহবিল সংগ্রহ করেছে। এগুলি ছাড়াও চিরস্থায়ী বন্ড এবং মিউচুয়াল ফান্ড যৌথভাবে ৪৭৫ কোটি টাকার তহবিল সংগ্রহ করেছে।২০২২ এর শেষে বাজারের মূল্য-আয় অনুপাত ১৪.০৮-এ দাঁড়িয়েছে,যার মধ্যে সর্বনিম্ন অনুপাত ব্যাংকিং খাতের ৭.৭৩। তবে এতো নেতিবাচকতা সত্ত্বেও, সুকুক বন্ড অন্তর্ভুক্ত করা, ট্রেজারি বন্ডগুলিকে লেনদেনযোগ্য করা এবং দুটি তালিকাভুক্ত কোম্পানির প্রস্থান পরিকল্পনা অনুমোদনের মতো কিছু ইতিবাচক পদক্ষেপও নেওয়া হয়েছিল ২০২২ এ। ভবিষ্যতে আর কী কী পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন? কর্তৃপক্ষের এসব পদক্ষেপে সাময়িকভাবে বাজারে কিছুটা ইতিবাচক প্রভাব পড়লেও অস্থিরতার আসল কারণ চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেয়া না হলে বার বার একই পরিস্থিতি হবে। প্রকৃত বিনিয়োগকারী যারা নিজেদের সঞ্চয়ের অর্থ নিয়ে আসে, তাদের সংখ্যা কম। শেয়ারবাজারে বিনিয়োগকারীর একটা বড় অংশই ঋণ নির্ভর, তারা মার্জিন ঋণ নিয়ে বিনিয়োগ করছেন। ফলে বাজার পড়ে গেলে,এই ঋণ নিয়ে বিনিয়োগকারীদের আতঙ্ক তৈরি হয়। এটি বাজারে সংকট সৃষ্টি করে। আমাদের দেশে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ সবসময় থাকে। যাদের এই কালো টাকা আছে, তাদের এই টাকার প্রতি যথেষ্ট মায়া নেই।তারা যখনই দেখছে, লাভ কমে যাচ্ছে, তখনই সাথে সাথে বিক্রি করে দিচ্ছে। এছাড়া বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করছে। কিন্তু এটি তাদের মুল ব্যবসা নয়। ফলে লাভ কমার ইঙ্গিত পেলেই ব্যাংকগুলো তাদের শেয়ার বিক্রি করে দিচ্ছে। এটিও পুঁজিবাজারে সংকটের অন্যতম কারণ। কেন্দ্রীয় ব্যাংক, সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের মধ্যে সমন্বয়হীনতার কারণেও বাজারে অস্থিরতা থাকছে। শেয়ার বাজারের গতির নির্ধারক হাজার বিনিয়োগকারীদের চাহিদা-সরবরাহ। অন্যদিকে শেয়ারবাজারের বাইরেরও কিছু উপাদান এ বাজারের গতিকে প্রভাবিত করে। সেই উপাদানগুলো তথা ম্যাক্রো অর্থনীতির অন্য উপাদানগুলো- যেমন সুদের হার, মুদ্রার মান বা বিনিময় হার, অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি, রফতানি প্রবৃদ্ধি, বিনিয়োগ ও মূল্যস্ফীতি- এসব উপাদান অর্থনীতির সঙ্গে থাকলে,শেয়ারবাজারও ভালো যায়। সর্বোপরি,শেয়ারবাজার কতটা ভালো যাবে তা নির্ভর করে শেয়ারবাজারে কী ধরনের কোম্পানি তালিকাভুক্ত তার ওপর। পুঁজিবাজার হল পুঁজিবাদী অর্থনীতির আসল ভিত। এ বাজার বাদ দিয়ে একটা পুজিঁবাদী অর্থনীতির অস্তিত্ব কল্পনাও করা যায় না।বাংলাদেশের অর্থনীতিকে পুঁজি আহরণের ক্ষেত্রে পুঁজিবাজারমুখী করতে যথেষ্ট সময় অপচয় হয়েছে।পুঁজির জন্য ব্যাংকগুলোর ওপর অতি নির্ভরতা আমাদের বর্তমান বিপদের অবস্থানে নিয়ে এসেছে। অনেক সরকারি সম্পদ আছে যেগুলো কোনো রকমের আয়ও উৎসারিত করে না। অথচ বছরের পর বছর ঐসব সম্পদকে সরকারি মালিকানায় রাখা হয়েছে। বর্তমানে পাবলিক সেক্টরে যেসব অলস সম্পদ আছে ওইসব সম্পদের যদি ২০-২৫ শতাংশ শেয়ারবাজারের মাধ্যমে সরকার বিক্রি করে, তাহলে হাজার হাজার কোটি টাকা পেতে পারে। শেয়ারবাজার বা সম্পদে জনগণের মালিকানা বিস্তৃত হতে পারে যদি সরকার তার বাণিজ্যিক স্থাপনাগুলো থেকে আরও কিছু শেয়ার বিক্রি করে। বাংলাদেশে ব্যবসা করছে এমন বহুজাতিক কোম্পানিগুলোকে বাজারে তালিকাভুক্ত করার উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। যেসব বড় কোম্পানি আমাদের শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হয়নি, তাদের সঙ্গে পলিসি মেকারদের বৈঠকে বসা উচিৎ,যাতে তারা লিস্টিংয়ে আসে।বাংলাদেশের পলিসি মেকাররা যদি তৎপর না থাকে, তাহলে তো ভালো কোনো বিদেশি কোম্পানি লিস্টিংয়ে আসবে না। কারণ, কোনো কোম্পানি লিস্টিংয়ে এলে তাকে এক্সপোজড হতে হয়। সে কী কী আর্ন করছে, সরকারকে কত পরিমাণ ট্যাক্স দিচ্ছে এবং তিন মাস অন্তর অন্তর তার ইনকামগুলো প্রকাশ করতে হয়। এগুলো অনেক কোম্পানিই করতে চায় না। এসব কোম্পানি এদের ব্যবসাকে ঢেকে রাখতে চায়। কারণ তাদের ব্যবসাকে তারা যত বেশি ঢেকে রাখতে পারবে, তাদের তত বেশি লাভ। এভাবে ঢেকে রাখলে সরকার ট্যাক্স কম পাবে এবং কোম্পানিতে মানুষের অংশগ্রহণও থাকবে না। ফলে দেশের সাধারণ মানুষ কোম্পানির মালিকানা থেকে বঞ্চিত হবে। সরকারের উচিৎ বাজারে ভালো শেয়ার আনার জন্য দৃশ্যমান উদ্যোগ গ্রহণ করা। ফলে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থাও ফেরত আসবে। তাই সরকারের উচিৎ লাভজনক কোম্পানিগুলোকে বাজারে নিয়ে আসা। সূচকের পতন-উত্থান সাময়িক এবং তা হতেই পারে। কিন্তু বাংলাদেশের পুঁজিবাজার কতটা বিশ্বাসযোগ্য ও মজবুত তা নির্ভর করবে কতটা ভালো কোম্পানির শেয়ার এ বাজারে তালিকাভুক্ত আছে তার ওপর। তথ্যসূত্র:
0 Comments
Leave a Reply. |
Send your articles to: |