ECONOMICS STUDY CENTER, UNIVERSITY OF DHAKA
  • Home
  • About
  • ESC BLOG
  • Publications
  • 3rd Bangladesh Economics Summit
  • News and Events
  • Research
  • Executive Committee
  • Digital Library
  • ESC Hall of Fame
  • Monthly Digest
  • Announcements
  • Contact

বাংলাদেশ অর্থনীতি: মে ২০১৯

5/29/2019

0 Comments

 
সুলতানুল আরেফিন বায়েজিদ, চৌধুরী নাবিলা তাসনিম, রাসিক আযীয কবির, মাসরুর আব্দুল্লাহ, জিনাত জাহান খান, শাহরান হুসাইন, রাকিবুল ইসলাম
Picture

যেসব কারণে কমেছে ধানের দাম
সুলতানুল আরেফিন বায়েজিদ, চৌধুরী নাবিলা তাসনিম

দেশের কৃষকেরা এবছর ধানের বাম্পার ফলনের পরও বিশাল লোকসানের মুখে পড়েছেন। ধানচাষে এই লোকসানের পেছনে যেসব কারণ আছে বলে ধারণা করা হচ্ছে তা হলো:-


১)  উৎপাদন ব্যয়ের বৃদ্ধিঃ     

  • শ্রমিক মজুরিঃ ইরি বোরো চাষে এক বিঘা বীজতলা প্রস্তুত থেকে শুরু করে ধান উত্তোলনের পর পরিবহন পর্যন্ত কৃষকদের শ্রমিক মজুরি দিতে হয় সর্বনিম্ন সাড়ে তেরো হাজার টাকা অথচ কৃষকদের ভাষ্যমতে তারা প্রতিবিঘায় কেবল সাত হাজার থেকে সাড়ে সাত হাজার টাকা মূল্যে ধান বিক্রি করতে পারছেন।ফলে প্রতি বিঘায় তারা লোকসান গুণছেন প্রায় সাড়ে ছয় হাজার টাকা।
 
  • সেচ,সার ও বীজের মূল্যবৃদ্ধিঃ ধান উৎপাদনের জন্য  'যমুনা সার' নামে এক সার ব্যবহার করতেন বলে জানান টাঙ্গাইলের অনেক কৃষক ও সার ব্যবসায়ীরা। কিন্তু বর্তমানে এই সার বাজারে না থাকায় কৃষকরা বাধ্য হয়ে অন্যান্য সার কিনছেন যা উৎপাদন খরচ বাড়িয়ে দিচ্ছে অনেকগুণ।

২) ঋণের বোঝাঃ দেশের বেশিরভাগ কৃষকই প্রান্তিক পর্যায়ের হওয়ায় তাদের কৃষিকাজ করতে হয় মহাজনদের কাছে চড়া সুদে ঋণ নিয়ে। ফলে উপযুক্ত সময়ের পূর্বেই ঋণ পরিশোধের চিন্তায় তারা নামমাত্র মূল্যে মহাজনের কাছে ধান বিক্রি করে লোকসানের মুখ দেখছেন।

৩)  কৃষকদের তালিকাভুক্তিকরণঃ কৃষকরা দাবি জানিয়েছেন, স্থানীয় কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের কৃষকদের তালিকাতে যেন তাদের নাম থাকে। উল্লেখ্য, গত দুবছর ধরে এই তালিকাভুক্তিকরণ বন্ধ রয়েছে।

Picture
৪) ধান সংগ্রহে দেরিঃ গত ২৫ এপ্রিল থেকে সরকার ধান কেনা শুরু করলেও তা একযোগে সব জায়গায় শুরু হয়নি। ফলে, সরকারি ধান সংগ্রহ অভিজানের পরেও ধানের দাম  বাড়েনি অভিযান শুরু হওয়ার বিলম্বের কারনে।

৫) নির্দিষ্ট বাজারের অভাব ও মধ্যস্বত্বভোগীঃ কৃষকরা জানান যে, ধান বিক্রির জন্য কোনো নির্দিষ্ট বাজার না থাকায় তাদের দরদামের সুযোগ থাকছে কম, যার ফলে তারা ন্যায্য মূল্য পান না।

৬) মজুতের সংকট ও চাল আমদানিঃ হাওর এলাকার বেশিরভাগ কৃষক  ঋণ করে জমিতে ফসল ফলান, যার কারণে একটি নির্দিষ্ট সময়ের পর ধানের মজুত রাখা সম্ভব হয় না। একারণে তারা একযোগে কমদামে ধান বিক্রি করতে বাধ্য হন। এছাড়া, আমদানি করা চালের কারণে বর্তমান বাজারমূল্য আরো নিম্নমুখী হচ্ছে।


তথ্যসূত্র:-
  • http://m.banglatribune.com/national/news/473653/%E0%A6%AF%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A6%AC-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A3%E0%A7%87-%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A7%9C%E0%A7%87%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%95%E0%A7%83%E0%A6%B7%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%95%E0%A6%9F​
Picture

সুলতানুল আরেফিন বায়েজিদ

কবিতা-শব্দে আমার আজন্ম প্রেম; কবি হতে না পারার আজন্ম আক্ষেপ।

Picture

চৌধুরী নাবিলা তাসনিম

বইপোকা। মাথায় সুবিশাল চিন্তা ঘুরপাক খায়। ধরিত্রী ঘুরপাক খায়।


২০৩০ নাগাদ বিশ্বের ২৮তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ হবে বাংলাদেশ
রাসিক আযীয কবির, মাসরুর আব্দুল্লাহ
২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ বিশ্বের ২৮ তম এবং ২০৫০ সাল নাগাদ ২৩ তম বৃহৎ অর্থনীতির রাষ্ট্র হিসেবে বিশ্বে স্থান করে নিবে বলে এক সমীক্ষায় দেখা গেছে। বর্তমানে বাংলাদেশ বিশ্বের দশটি দ্রুত অর্থনীতিক প্রবৃদ্ধির দেশের ভেতর একটা। এখন বাংলাদেশ বিশ্বে ৩২তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ। প্রবৃদ্ধির এই ধারা অব্যহত থাকলে ২০৫০ সাল নাগাদ বাংলাদেশ ক্রয়ক্ষমতার সক্ষমতার (পিপিপি) ভিত্তিতে ২৩ তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশে পরিণত হবে। ২০৩০ সালে বাংলাদেশের জিডিপির আকার হবে ১ হাজার ৩২৪ বিলিয়ন ডলার এবং ২০৫০ সালে তা গিয়ে দাঁড়াবে ৩ হাজার ৩২৪ বিলিয়ন ডলারে।এ সময় জিডিপির গড় প্রবৃধি হবে ৫ শতাংশ। অধিক কর্মক্ষম জনসংখ্যা, দেশের অভ্যন্তরীণ চাহিদা এবং উৎপাদন ভালো হওয়ায় জিডিপির এই প্রবৃদ্ধি ধরে রাখা সম্ভব হবে। তবে উন্নতির এই ধারা ধরে রাখতে সুশাসন নিশ্চিত করাও জরুরি বলে মত দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। 


​তথ্যসূত্র:-
  • http://bonikbarta.net/bangla/news/2019-05-20/197252/%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A9%E0%A7%A6-%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%A6-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A7%A8%E0%A7%AE%E0%A6%A4%E0%A6%AE-%E0%A6%AC%E0%A7%83%E0%A6%B9%E0%A7%8E-%E0%A6%85%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6-%E0%A6%B9%E0%A6%AC%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6/?fbclid=IwAR08oNsTB49cBoA5bwfYnfS9SV7CiDSOqRAYcFYSfn3MLldPmHqdIW0MoNY​
Picture

রাসিক আযীয কবির

ভালো লাগে লেখালেখি করতে আর বই পড়তে,একদিন অর্থনীতি পড়তেও ভালো লাগবে সেই আশায় আছি

Picture

মাসরুর আব্দুল্লাহ

পড়তে আর তর্ক করতে ভালবাসে।


বাজেটে তরুণদের জন্য বরাদ্দ পর্যাপ্ত নয়
জিনাত জাহান খান, শাহরান হুসাইন
​দেশের বিশাল জনগোষ্ঠীর মধ্যে শতকরা ৩৩ ভাগই তরুণ। দেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা এবং দেশের অর্থনৈতিক হাতিয়ার তথা তরুণদের মাঝে সমন্বয়ের প্রয়োজন রয়েছে। কিন্তু জাতীয় বাজেটে তরুদের জন্য পর্যাপ্ত বরাদ্দ নেই। আবার যতটুকু আছে তাও সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা ও সমন্বয়ের অভাবে ঠিকভাবে বাস্তবায়ন করা সম্ভব হচ্ছে না।
অ্যাকশন এইড বাংলাদেশ ও ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) আয়োজিত ‘যুব জনগোষ্ঠীর জন্য বিনিয়োগ: বাজেটে প্রতিফলন কী?’ শীর্ষক আলোচনা সভায় বলা হয়েছে যুব উন্নয়নে সরকারের ২২টি মন্ত্রণালয়ের সম্পর্ক আছে। ২০১৭-১৮ অর্থবছরের বাজেটে এসব মন্ত্রণালয়ের জন্য বরাদ্দ ছিল ১ লাখ ৬৬ হাজার কোটি টাকা, যা পরের বছর কমে ১ লাখ ৩৭ হাজার কোটি টাকায় নেমে আসে। একই সময় মূল জাতীয় বাজেট ৪ লাখ কোটি টাকা থেকে ৩ লাখ ৭২ হাজার কোটিতে নেমে আসে। এক্ষেত্রে তরুণদের জন্য বরাদ্দ কমার হার ছিল ২১.৬% এবং বাজেট কমার ছিল ৭.৮১%। অর্থাৎ সামগ্রিক বাজেটের তুলনায় এই ২২টি মন্ত্রণালয়ের বাজেট কমার হার বেশি। মন্ত্রণালয়গুলোতে তরুণদের জন্য বাজেট বরাদ্দ করলেও তাদের জন্য সুনির্দিষ্ট কোনো পরিকল্পনা দেখা যাচ্ছে না।
Picture
এমনকি বাজেটে যুব উন্নয়নের জন্য শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কর্মসংস্থানের মতো গুরুত্বপূর্ণ খাতেও প্রয়োজনীয় বরাদ্দ দেয়া হচ্ছে না। গত বছরগুলো পর্যালোচনা করে দেখা যায় যে, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় ও শিল্প মন্ত্রণালয়ে বরাদ্দ ছিল জাতীয় বাজেটের ১ শতাংশের কম। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ছিল মাত্র ০.৪৭ শতাংশ।
এই আলোচনা সভায় বিজিএমইএর সভাপতি রুবানা হক তরুণদের কিছু গুরুত্বপূর্ণ সমস্যার কথা তুলে ধরেন। তার মতে, মানসিক স্বাস্থ্য, উদ্দীপনার অভাব, দক্ষতার ঘাটতি ও যুগোপযোগী শিক্ষার অভাবই তরুণদের প্রধান সমস্যা। তরুণদের দক্ষতা বৃদ্ধি, শিক্ষাব্যবস্থায় পরিবর্তন এবং নতুন ও বিকল্প কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির দিকে নজর দেয়ার পরামর্শ দেন তিনি।
তাছাড়া কয়েকটি সুপারিশও তুলে ধরা হয় এই আলোচনা সভায়। এর মধ্যে রয়েছে: জাতীয় বাজেটের কমপক্ষে ২০% শিক্ষা খাতের জন্য বরাদ্দ করা, তরুণদের দক্ষতা উন্নয়ন ও গুণগত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা; যুবদের মানসিক, যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্য ও অধিকার বিষয়ে সংবেদনশীল করার জন্য বরাদ্দ বৃদ্ধি; তরুণদের; বাজেট সম্পর্কে জানতে ও বাজেট প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করতে যুবদের উৎসাহিতকরণ; জাতীয় পরিকল্পনা ও যুবনীতির আলোকে একটি বিস্তারিত পরিকল্পনা করা।



তথ্যসূত্র:-
  • http://bonikbarta.net/bangla/news/2019-05-22/197472/বাজেটে-তরুণদের-জন্য-বরাদ্দ-
    পর্যাপ্ত-নয়/?
  • https://www.dhakatribune.com/business/economy/2019/05/21/enhan
    ced-allocation-sought-for-youth-development
Picture

জিনাত জাহান খান

অতীতের স্মৃতি মনে পড়ে না, বর্তমানের কথা মনে থাকে​ না, ভবিষ্যতের চিন্তা মন থেকে যায় না।

Picture

শাহরান হুসাইন

অর্থনীতির পথে যাত্রা শুরু করেছি অল্প কিছুদিন আগে। হারিয়ে যেতে ভাল্লাগে বইয়ের পাতায়, গান আড্ডায়, কখনোবা প্রকৃতির মাঝে। সামাজিক সেচ্ছাসেবা, কুইজিং, আন্তর্জাতিক রাজনীতি ও পটার ভার্স– এইসব নিয়ে আছে আগ্রহ ও অভিজ্ঞতা।


চলতি অর্থবছরে আবারো কমলো রাজস্ব অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা
রাকিবুল ইসলাম
দেশের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তির মধ্যে রাজস্ব আয় অন্যতম। জাতীয় বাজেটের আয়ের উৎস হিসেবে বিভিন্ন কর এর ভূমিকা অগ্রগণ্য। তবে বাংলাদেশের কর- জিডিপি এর অনুপাত অন্যান্য দেশের অর্থনীতি থেকে এখনো বেশ কম। গত কয়েক অর্থবছরের মত এবারো রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে আনা হয়েছে। গত এক দশকে এবারই সবচেয়ে কম লক্ষ্যমাত্রা কমানো হলো, যার পরিমান ১৬ হাজার কোটি টাকা। কমানোর পর নতুন লক্ষ্যমাত্রা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৮০ হাজার ৬৩ কোটি টাকা। অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল প্রাক বাজেট এক আলোচনায় রাজস্ব অর্জন লক্ষ্যমাত্রা না কমানোর ঘোষণা দিলেও পরে বাধ্য হয়ে তা কমাতে হচ্ছে। ২০১৮-২০১৯ অর্থবছরে প্রথম ৯ মাসে  রাজস্ব আদায়ে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা ঘাটতি দেখা যায়। রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা সর্বোচ্চ কমানো হয়েছে ভ্যাট খাতে।  গত কয়েক অর্থবছরের মধ্যে এবারই লক্ষ্যমাত্রা সর্বনিম্ম কমালেও এবারের প্রবৃদ্ধির হারও সবচেয়ে কম।

সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিং (SANEM) এর নির্বাহী পরিচালক সেলিম রায়হান মন্তব্য করেন, এন বি আর (জাতীয় রাজস্ব বোর্ড) কখনো করের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারেনি। প্রতি অর্থবছরেই লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ঘাটতি থেকে যায়। আমাদের কর এখন জিডিপির শতকরা ৮ দশমিক ৬ শতাংশ যা গত ১০ অর্থবছরের মধ্যে সবচেয়ে কম। সেলিম রায়হান আরো বলেন এন বি আর এর একক প্রচেষ্টায় কর জিডিপির অনুপাত বাড়ানো সম্ভব না, সাথে প্রয়োজন  রাজনৈতিক সদিচ্ছারও।


তথ্যসূত্র:-
  • https://www.prothomalo.com/economy/article/1596043/%E0%A6%8F%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%86%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC-%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%AF-%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A6%B2-%E0%A7%A7%E0%A7%AC-%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%9F%E0%A6%BF-%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE​
Picture

রাকিবুল ইসলাম

অর্থনীতি বোঝার চেষ্টা করছি।

0 Comments



Leave a Reply.

    Archives

    May 2019
    April 2019
    March 2019
    February 2019

    Categories

    All

    RSS Feed

Powered by Create your own unique website with customizable templates.
  • Home
  • About
  • ESC BLOG
  • Publications
  • 3rd Bangladesh Economics Summit
  • News and Events
  • Research
  • Executive Committee
  • Digital Library
  • ESC Hall of Fame
  • Monthly Digest
  • Announcements
  • Contact