ECONOMICS STUDY CENTER, UNIVERSITY OF DHAKA
  • Home
  • About
  • ESC BLOG
  • Publications
  • News and Events
  • Book Archive
  • 3rd Bangladesh Economics Summit
  • 4th Bangladesh Economics Summit
  • Research
  • Executive Committee
  • Digital Library
  • ESC Hall of Fame
  • Monthly Digest
  • Announcements
  • Fairwork Pledge Supporter
  • Contact

বাংলাদেশের অর্থনীতিঃ ফেব্রুয়ারি ২০১৯

3/4/2019

0 Comments

 
জিনাত জাহান খান, সাফা তাসনিম, শেখ তাওসিফ আহমেদ, চৌধুরী নাবিলা তাসনিম, ইনজামামুল হক খান
Picture
পুরান ঢাকার রাসায়নিক শিল্পের অপসারণ

জিনাত জাহান খান
 কোনো শহরের আবাসিক এলাকায় রাসায়নিক পদার্থের কারখানা বা গুদাম রাখার ক্ষেত্রে আইনগত কোনো অনুমতি নেই। বাসাবাড়িতে কোনো প্রকার দাহ্য পদার্থ মজুদ করার উপরও রয়েছে নিষেধাজ্ঞা। তবে পুরান ঢাকার অধিকাংশ ব্যবসায়ী এসব বিধি-নিষেধের পরোয়া না করে বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থের ব্যবসা চালিয়েই যাচ্ছে। যার ফলে এই এলাকাটি এখন মৃত্যুকূপে পরিণত হয়েছে। সম্প্রতি চকবাজারের চুড়িহাট্টা এলাকায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটলে এসব কারখানা অপসারণের দাবি আরো জোরদার হয়। অবশ্য এই বছরের শুরুতেই বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক) এসব রাসায়নিক কারখানা সরানোর একটি প্রকল্পের অনুমোদন পায় যার উদ্যোগ নেওয়া হয় আট বছর আগে। 
Picture
২০১০ সালের ৩ জুন পুরান ঢাকার নিমতলীর ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ১২৪ জন নিহত এবং শতাধিক মানুষ আহত হয়। ফলশ্রুতিতে ২০১১ সালে পুরান ঢাকার সকল রাসায়নিক কারখানা এবং গুদাম স্থানান্তর করার একটি প্রকল্প হাতে নেয় শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ সংস্থা বিসিক এবং এর মূল পরিকল্পনা বা ডিপিপি তৈরির উদ্যোগ নেয়। ২০১৫ সালে বিসিকের প্রকাশিত ডিপিপি অনুসারে নতুন রাসায়নিক পল্লী নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় কেরানীগঞ্জের সোনাকান্দা মৌজার ২০ একর জমিতে। প্রকল্পে বহুতল ভবন তৈরি করে এসব কারখানা এবং গুদাম সরানোর কথা বলা হয়। আর এ কাজের জন্য ব্যয় ধরা হয় ১ হাজার ৪১৮ কোটি টাকা। তবে ব্যবসায়ীরা এই প্রকল্পের বিরোধিতা করলে তা বাতিল হয়ে যায়। সর্বশেষ ২০২ কোটি টাকার ‘বিসিক কেমিক্যাল পল্লী’ প্রকল্প বাস্তবায়ন করার জন্য কেরানীগঞ্জের ৫০ একর জমির নির্বাচন করা হয়েছে। আশা করা হচ্ছে ২০২১ সাল নাগাদ প্রকল্পটির কাজ শেষ হবে। এখান থেকে ৯৩৬টি প্লট পাবেন ব্যবসায়ীরা। তবে আসলেই সময়ের মধ্যে বিসিক প্রকল্পটি শেষ করতে পারবে নাকি তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। অদক্ষতার কারণে প্রকল্প বাস্তবায়নে দীর্ঘসূত্রতা বিসিকের নিয়মিত ঘটনা। 

তথ্যসূত্র:
১.https://www.prothomalo.com/economy/article/1580176/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%AA%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BF-%E0%A6%8F%E0%A6%96%E0%A6%A8%E0%A7%8B-%E0%A6%AC%E0%A6%B9%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%82%E0%A6%B0
​
২.https://www.manobkantha.com/%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%A2%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2-%E0%A6%97%E0%A7%81/

Picture

জিনাত জাহান খান 

অতীতের স্মৃতি মনে পড়ে না, বর্তমানের কথা মনে থাকে
​ না, ভবিষ্যতের চিন্তা মন থেকে যায় না। 
    
   


প্রত্যেক ব্যাংকের জন্য স্পেশাল অডিট 

সাফা তাসনিম ​
ঋণ খেলাপি কমাতে প্রতিটি ব্যাংকেই স্পেশাল অডিট করা হবে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। খেলাপি ঋণ কে তিনি জনগণের প্রতি অপরাধ হিসেবে আখ্যায়িত করে বলেন-এটি শুধু ব্যাংকের জন্য নয়, সাধারণ জনগণের টাকা নিয়ে পুরোপুরি ব্যবহার করতে না পারলে সেটি পুরো দেশের জন্যই একরকম ব্যর্থতা। 

​গত ৬ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (কেআইবি) এর অডিটোরিয়ামে রূপালী ব্যাংকের ব্যবসায়িক সম্মেলন ২০১৯ এ তিনি এ বিষয়ে আলোচনা করেন। মন্ত্রী বলেন ‘আপনাদের (ব্যাংক কর্মকর্তাদের) বিপদে ফেলতে নয়, নির্ভার করতেই এই নিরীক্ষার ব্যবস্থা করা হবে’। তিনি আরও বলেন ‘অসাধু ব্যবসায়ীদের কোন প্রকার ছাড় নয়। যারা এদের সাহায্য করবে তাদেরকেও কোন ছাড় নেই।সময় কঠিন,সিদ্ধান্তও কঠিন।’ খুব শিগগিরিই বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ও আর্থিক সচিবের সাথে আলোচনা করে তিনটি নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠান দ্বারা অডিটের কাজ শুরু করা হবে বলে জানান অর্থমন্ত্রী। 
Picture
মুস্তফা কামাল বলেন, ‘আমাদের দেশে দুই ধরনের ব্যবসায়ী আছে– প্রথম প্রকার হলো, যারা আসলেই ব্যবসা করতে চান কিন্তু মাঝে মাঝে হোঁচট খান, হোঁচট খেয়ে খেলাপিতে পরিণত হন, তাদের প্রতি সহনশীল হতে হবে। কিন্তু অন্য আরেক শ্রেণির ব্যবসায়ী আছেন, যারা ফেরত না দেওয়ার জন্য ঋণ নেন।’ মালয়েশিয়ার উদাহরণ টেনে তিনি বলেন - মালয়েশিয়া কঠোর নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে তাদের অর্থনৈতিক খাতে শৃঙ্খলা আনতে সক্ষম হয়েছে। সে দেশে ঋণ খেলাপিদের দেশত্যাগ করতে দেয় হয় না, বাংলাদেশ সরকারও ঋণ খেলাপিদের বিরুদ্ধে সেরকম কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। খেলাপি ঋণ আদায়ে যেসব আইনের সংস্কার করা প্রয়োজন, সেগুলোতেও সরকার হাত দেবে বলেও জানান তিনি। 
​
অনুষ্ঠানে রূপালী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান মনজুর হোসেনের সভাপতিত্বে আরও উপস্থিত ছিলেন-বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ফজলুল হক এবং রূপালী ব্যাং‌কের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মো. . আতাউর রহমান প্রধান প্রমুখ।

Picture

সাফা তাসনিম 

অর্থহীন চিন্তাভাবনায় আগ্রহ কমিয়ে অর্থনীতির দিকে আগ্রহ আনার চেষ্টা করছি।


​দেশে শ্রমবাজারে প্রতিবছর যোগ হচ্ছে ৮ লাখ বেকার 

শেখ তাওসিফ আহমেদ 
​

এদেশে শ্রমবাজারে এক আপেক্ষিক স্থবিরতার বিরাজ করছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) এর তথ্য থেকে জানা যায় - দেশে প্রতিবছর ২১ লাখ তরুণ-তরুণী শ্রমবাজারে প্রবেশ করছেন। কিন্তু প্রতিবছর কর্মসংস্থান হচ্ছে মাত্র ১৩ লাখের। যাতে করে ৮ লাখ তরুণ-তরুণী এই সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। 

দেশে বর্তমানে ব্যাপক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি সত্ত্বেও, শ্রমবাজারে এমন স্থবিরতার চিত্র দেখা যাচ্ছে। এর অন্যতম কারন হিসেবে চিহ্নিত করা যেতে পারে অর্থনৈতিক বৈষম্যকে। ১৯৯১-৯২ অর্থবছরে বাংলাদেশে সবচেয়ে ধনী ৫ শতাংশ মানুষের হাতে ছিল মোট সম্পদের ১৮ দশমিক ৮৫ শতাংশ। ২০১৫-১৬ অর্থবছরে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৭ দশমিক ৮৯ শতাংশ। একইভাবে ১৯৯১-৯২ অর্থবছরে সবচেয়ে গরিব ৫ শতাংশের কাছে ছিল ১ শতাংশের কিছু বেশি সম্পদ। ২০১৫-১৬ অর্থবছরে তা কমে নেমেছে দশমিক ২৩ শতাংশে। এই সময়ের মধ্যে শীর্ষ ৫ শতাংশের সম্পদ ১২১ গুণ বেড়েছে।
Picture
​সুতরাং, প্রবৃদ্ধির সুবিধা অসমভাবে বণ্টন হচ্ছে, সমৃদ্ধির সুফল সবাই সমহারে পাচ্ছে না। বৈষম্যের ফলে পুঁজির বিকাশ ঘটছে না এবং বিনিয়োগের মাধ্যমে শ্রমবাজারে যে বৈচিত্র আসার কথা তা আসছে না। যার প্রভাব দেখা যাচ্ছে কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে। শ্রমশক্তি সরবরাহের এই ধারা, ২০২৩ সাল পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে। এখনই নীতিমালায় পরিবর্তন এনে উপযুক্ত কর্মপন্থা গ্রহন না করা গেলে, দেশে বেকারত্বের হার আরো বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

Picture

শেখ তাওসিফ আহমেদ 

শেখ তাওসিফ আহমেদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি বিষয়ে, দ্বিতীয় বর্ষে পড়াশোনা করছেন। আপাতত অর্থনীতি বিভাগ  থেকে বেঁচে বের হওয়ার চেষ্টায় ব্যস্ত।


দেশজুড়ে বিনিয়োগে স্থবিরতা কাটছে না

চৌধুরী নাবিলা তাসনিম , ইনজামামুল হক খান ​
গত দুই দশকের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও সামাজিক উন্নয়নের যেকোনো সূচকের বিচারে বাংলাদেশের অভূতপূর্ব অগ্রগতি হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশে বিনিয়োগে স্থবিরতা এখনো কাটছে না। ২০১৮-১৯ অর্থবছরের প্রথমার্ধে কলকারখানা স্থাপনের জন্যে প্রয়োজনীয় মূলধনী যন্ত্রপাতি (ক্যাপিটাল মেশিনারি) আমদানির প্রবণতা কমেছে। বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবাহও আগের তুলনায় অনেক কমে এসেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য বলছে, চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধে  মূলধনী যন্ত্রপাতির জন্য এলসি খোলার পরিমান কমেছে ২৭.৫৮%। অথচ গত অর্থবছরের এই সময়ে এলসি খোলার পরিমান ৩৫% বৃদ্ধি পেয়েছিলো।  যদিও বর্তমান সরকার ২০০৯ সালে ক্ষমতা গ্রহণের পর ১০ বছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৫% থেকে ৭.৮৬% হয়েছে, তারপরও ২০১৮ সালের বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমীক্ষা বলছে,গত সাত বছরে দেশে বিনিয়োগের পরিমাণ জিডিপির আনুপাতিক হারে বেড়েছে সামান্যই। ২০১১-১২ অর্থবছরে জিডিপির অনুপাতে বিনিয়োগের পরিমাণ ছিলো ২৮.২৬% আর ২০১৭-১৮ অর্থবছরে তা সামান্য বেড়ে ৩১.৪৭% হয়। এছাড়াও, সদ্যসমাপ্ত বছরে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে বিদেশী বিনিয়োগ আশংকাজনক ভাবে  হ্রাস করে ৫৯৩.৪৭ কোটি টাকায় নেমে আসে, যা আগে ছিল ১৭০৪.৯৪ কোটি টাকা।
Picture
বিশেষজ্ঞদের মতে বিনিয়োগ সহায়ক পরিবেশ উপস্থিত না থাকাই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির অনূকূল সময়ে বিনিয়োগের স্থবিরতার মূল কারণ। বর্তমানে সূদের হার ১৩ থেকে ১৪ শতাংশ, যে কারনে ঋণ প্রবৃদ্ধি কমে এসেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির মনে করেন, গত ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত একাদশ সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে ব্যবসায়ীদের অনিশ্চয়তার শঙ্কা বিনিয়োগ স্থবিরতার অন্যতম কারণ। তবে এফবিসিসিআই সভাপতি দ্বিমত পোষণ করে জানাচ্ছেন যে, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে পরিবেশ ছিল স্থিতিশীল। তাছাড়া সরকারি দলের পুনঃনির্বাচিত হওয়াও ছিল প্রায় নিশ্চিত। তিনি বিনিয়োগ কমে আসার কারন হিসেবে বরং চিহ্নিত করলেন জমির উচ্চমূল্য, গ্যাস সংকট ও বন্দর সমস্যা।তিনি বলেন, “একটা বিষয় সবাইকে মনে রাখতে হবে, বিনিয়োগ না বাড়লে কর্মসংস্থান বাড়বে না। আর কর্মসংস্থান বাড়ানোই এখন আমাদের সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দিয়েছে।” এছাড়াও, চলতি বছরে বড় কোনো প্রকল্পের জন্য নতুন করে মূলধনী যন্ত্রপাতির প্রয়োজন না হওয়ায় সার্বিক আমদানী কমে এসেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। 
​
তবে, আশার কথা হচ্ছে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বিরাজময় থাকলে বিনিয়োগ বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ঢাকা চেম্বার অফ কমার্সের ওয়েবসাইট অনুযায়, বাংলাদেশ সরকার বিদেশী বিনিয়োগ উৎসাহিত করতে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করছে।  
     
তথ্যসূত্র - 
১)https://m.bdnews24.com/bn/detail/economy/1590787?fbclid=IwAR1XW4dkkrSmSgBxF-4u1ZLJor5vUPPhPNxj7P-XwEWhpt3চম-ইইডবেয়াপশ্য

২)https://www.dhakatribune.com/business/stock/2019/01/01/net-foreইগ্ন-ইনভেস্তমেন্ত-আত-দসে-নেগাতিভে-লাস্ত-য়েয়ার

Picture

চৌধুরী নাবিলা তাসনিম

বইপোকা। মাথায় সুবিশাল চিন্তা ঘুরপাক খায়। ধরিত্রী ঘুরপাক খায়।

Picture

ইনজামামুল হক খান

অর্থনীতি বিভাগের একজন ছাত্র। ভালোবাসি বাংলাদেশকে। স্বপ্ন দেখি সমৃদ্ধ সোনার বাংলার।


0 Comments



Leave a Reply.

    Archives

    March 2022
    February 2022
    January 2022
    December 2021
    November 2021
    October 2021
    September 2021
    August 2021
    July 2021
    June 2021
    May 2021
    April 2021
    March 2021
    February 2021
    January 2021
    May 2019
    April 2019
    March 2019
    February 2019

Powered by Create your own unique website with customizable templates.
  • Home
  • About
  • ESC BLOG
  • Publications
  • News and Events
  • Book Archive
  • 3rd Bangladesh Economics Summit
  • 4th Bangladesh Economics Summit
  • Research
  • Executive Committee
  • Digital Library
  • ESC Hall of Fame
  • Monthly Digest
  • Announcements
  • Fairwork Pledge Supporter
  • Contact